কাতিলা গম

কাতিলা গাম জটিল এবং গোপন রোগের মহৌষধ। আপনি যদি একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হোন কাতিলা গম আপনার জন্য। আমরা অনেকেই হাজার হাজার টাকার ঔষধ খাচ্ছি কিন্তু বিনিময়ে কোন উপকার পাচ্ছি না। কাতিলাগাম এমন একটি প্রাকৃতিক খাবার যা আপনাকে হাজারো জটিল সমস্যা থেকে মুক্ত করে একজন সুস্থ এবং কর্মক্ষম হিসেবে গড়ে তুলবে।

কাতিলা গাম  একটি পলিস্যাকারাইড। এটি উদ্ভিদের শিকড়ের রস শুকিয়ে সংগ্রহ করা হয়, যা গন্ধহীন, স্বাদহীন এবং পানি দ্রবণীয়।

কাতিলা গমের পুষ্টিগুন ঃ

১০০ গ্রাম কাতিলা গামের পুষ্টিগণ নিম্নরূপ-

১০০ গ্রাম কাতিলা গামে রয়েছে ৭০ কিলোক্যালরি , ৩৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৩০ গ্রাম ফাইবার, ৫ গ্রাম হাইড্রেটস, এবং ০ গ্রাম চর্বি। এতে রয়েছি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম।

কাতিলা গামের দারুন সব উপকারিতা ঃ

১় কামিলা গাম দুর্বল পুরুষকে সবল করে তোলে। যে সকল পুরুষের এডাল্ট সমস্যা রয়েছে নিয়ম করে দুইবার খেলে এডাল্ট সমস্যা থেকে শতভাগ মুক্তি পাবেন

২় শরীর শীতল রাখে।  হাত-পা জ্বালাপোড়া কমায় ।

৩় যৌন সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকর।

৪.কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।

 ৫় ত্বক ও চুলের যত্নে কাতিলা গাম অপরিসীম। এটি পিম্পলের ক্ষত নিরাময় করে। এটি ব্রণ ব্রেক আউট, ত্বকের পিগমেন্টেশন এবং পোড়ানো থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে। চুলের স্বাস্থ্যের জন্য এটা বেশ  উপকারী।

৬় অতিরিক্ত ওজন কমাতে কিংবা ওজন রক্ষণাবেক্ষণের ডায়েটে থাকেন তবে এটা আপনাকে অনেকাংশে সহায়তা করবে।

৭় ইউমিনিটি  সিস্টেমের উন্নতি করতে ও পুরুষদের মধ্যে লিবিডো উন্নত করতে কাতিলা গামের ভূমিকা অনস্বীকার্য। 

৮় কাতিলা গামের আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে বিস্তারিত জানতে চাইলে গুগলের সহায়তা নিতে পারেন।

কাতিলা গাম খাওয়ার নিয়মঃ

১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ কাতিলা গাম ৩/৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে তা জেলির মত হয়ে যাবে, তখন তার সাথে মধু, লেবু, লাল চিনি বা তালমিছরির মিশ্রণ তৈরী করে পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। খালি পেটে খেলে বেশি উপকার পাবেন।
কারো যদি পনিতে ভিজিয়ে খেতে সমস্যা হয় তাহলে দুধ বা শরবতের সাথেও খেতে পারবেন 

✅ ঘরে বসে হোম ডেলিভার পেতে আপনার বিস্তারিত ঠিকানা এবং ফোন নাম্বার পাঠিয়ে অর্ডার কনফার্ম করেন।

01912226573

✅ অর্ডার করতে অগ্রিম একটা টাকাও পরিশোধ করা লাগবেনা। 

✅ভালো খাবার খাবেন নিজেকে সুস্থ এবং কর্মক্ষম রাখবেন।